মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০

বরিশাল মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নে ৯১এর ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বর্তমানে আওয়ামী লীগের বড় নেতা


 



মেহেন্দিগঞ্জ প্রতিনিধি: বিষয়টা রাজনীতিবিদদের জন্য বেদনাদায়ক হলেও চরম সত্যি যে, যারা আওয়ামী লীগের দূর্দীনে আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে নানা ভাবে হেনস্থা করেছে তারাই এখন আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতাকর্মী হচ্ছেন।

এটা ভোক্তভোগী বিশেষ করে পরিবার-পরিজন কিংবা নতুন প্রজন্মের কাছে অত্যান্ত সুককর। বাংলাদেশের রাজনীতি এখন রূপ নিচ্ছে অর্থনীতিতে। তাই স্বাবাবিক ভাবে দেশের আইনের পরিবর্তনে দলের উর্ধ্বতন নেতাকর্মীদের স্বার্থ ক্ষুন্ন হলে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠবেই৷

এখানে অনেকেই ব্যক্তিগত এবং সম্পদ নিয়ে সচল থাকলেও রাজনীতিকে তারা ব্যবসায় পরিনত করেছেন৷ অনেক রাজনীতিবিদ পরিবারের অর্থ, ব্যবসায়ী পার্টনারের অর্থ লুট-পাট চালানোর ঘটনা দিন-দিন বেড়েই চলছে, কারণ এখনকার সময়ে বিয়েটা যেমন ব্যয়-বহুল তেমনি বাংলাদেশের রাজনীতিও সমান তালে চলছে৷

বর্তমানে রাজনীতিবিদরা পরস্পরের রাজনৈতিক আনুগত্যের প্রতি স্বীকার করে জন্মদিন ও মৃত্যুবার্ষিকীতে কেক এবং প্রত্যাবর্তনের এয়ারপোর্টে নেতাদের একত্রিত করে যাতায়াত এবং ফুল ক্রয়সহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন বাবত পোষ্টার, ফেসটুন,লিফলেট-বিরিয়ানী,পত্রিকায় বিজ্ঞাপন,হল বাড়া ইত্যাদি খরচ দিন দিন বাড়িয়েই চলছেন। আর তার বদোলতে নানা ভাবে সম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিচক্ষন্তার সহিত এতটা কঠোর অবস্থান নেওয়ার পরেও থেমে নেই অনুপ্রবেশ। নানা রকম হুশিয়ারি, নিষেধাঙ্গা, ঘোষনা দেওয়ার পরেও কিছু দলীয় নেতার অপশক্তিতে অর্থের বিনিময়ে অনুপ্রবেশকারীরা ঠিকই দলে যোগদান করে দলীয় ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করেই চলেছে।

আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরছি তেমনই কিছু নেতার নাম, যারা ১৯৯১ সালে জামাত বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরদিনই শেখ হাসিনার ছবি কুকুরের গলায় ঝুলিয়ে সম্মানহানী করেছে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিসংবলিত ব্যানার দিয়ে মূর্তি বানিয়ে স্থানীয় কালিতলা বাজারে অগ্নি সংযোগ করেছিলো তৎকালীন ছাত্রদলের সভাপতি জসিম মাঝি ওরফে বোমা জসিম ও সম্পাদক বিপ্লব তালুকদার এবং কবির মাঝিসহ তাদের সাঙ্গপাঙ্গ। তৎকালিন গোবিন্দপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি মশিউর রহমান বিপ্লব তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন মাঝি, সহ-সভাপতি বেনু সরকার, অমল হরি ঘোষ, বাবুল সিং, মরহুম আলতাব সরদার, শুভাষ ঘোষসহ গোবিন্দপুর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘটনার প্রতিবাদ করতে এলে তাদের মারপিট করে হতাহতের ঘটনা ঘটায়।

সে ঘটনায় ভোক্তভোগিরা লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করলেও স্থানীয় বিএনপি জামাত নেতাদের ক্ষমতার দৌড়াত্তে কোন ব্যবস্থাই গ্রহণ করেনি স্থানীয় মেহেন্দিগঞ্জ প্রশাসন। পরমুহুর্ত্বে পঙ্কজ দেবনাথ, আওয়ামীলীগের সভানেত্রী এবং বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদককে অবগত করলে সভানেত্রী এবং জেলা পর্যায় থেকে একাধিকবার তদন্তের দাবী জানানো হলেও বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকার কারনে তারেক জিয়ার দাপটে দোষীদের বিরুদ্ধে কোন মামলা নেয়নি মেহেন্দিগঞ্জ থানার দায়িত্বরত অফিসার।

অথচ আজ আওয়ামী লীগ দলের সুদিনে  তারাই ত্যাগী নেতার পরিচয় দিয়ে উপর মহলে তদবীরের মাধ্যমে হয়েছেন আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতা। এ বিষয়ে প্রকৃত ত্যাগী আওয়ামী লীগের কেউ মুখ খুললেই হতে হয় নানা ভাবে অপমান অপদস্থ। এলাকায় তাদের প্রভাবে কেউ আর মুখ খুলতে সাহস পায়না। যার ফলশ্রুতিতে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে অবাধে করে চলেছেন নানা ধরনের অপরাধ অপকর্ম।

এ বিষয়ে বরিশাল-৪ আসনের এমপি পঙ্কজ নাথ জানান, আওয়ামীলীগ সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পরেও তৎকালীন ঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত বা আইনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি মেহেন্দিগঞ্জ তথা বরিশাল প্রশাসন। ওই সময় আমি শত চেষ্টা করার পরেও কোন ব্যবস্থা নেওয়াতে পারিনি। তবে এখন আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেই সকল দোষীদের প্রমানাদী সংগ্রহ করতেছি। খুব শীঘ্রই আইনি সহায়তা নেওয়ার ব্যবস্থা করবো।

তিনি আরো জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল মাষ্টারের মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে ধর্ষণ করার অভিযোগও জানা গিয়েছে। ওই সময় মাষ্টার বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছিলেন বলেও খবর পাওয়া যায়। আমি সে মামলার নথিপত্রও সংগ্রহ করার চেষ্টা করতেছি। খুব শীঘ্রই সকল কাগজপত্র হাতে পেয়ে উচ্চ আদালতে হাজির হবো এবং সেই জামাত বিএনপির দোষরদের বিচারের আওতায় আনবো।

রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০

ঘাটাইল উপজেলার লক্ষিনন্দর ইউনিয়নের বড় ছেলে পরকীয়া করতে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে হাতর'নাতে ধরা পড়েছে

টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার নবগঠিত লক্ষিনন্দর ইউনিয়নের  বর্তমান চেয়ারম্যান, আলহাজ্ব একাব্বর আলীর বড় ছেলে Harun Rashid পরকীয়া করতে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে হাতে'নাতে ধরা পড়েছে।

গোপন সূত্রে জানাযায়,হারুন অর রশিদের বর্তমান স্ত্রী মোবাইলে খবর পেয়ে, ঘটনাস্থলে গিয়ে দরজায় তালা লাগিয়ে দেন।

স্থানীয় গারোবাজারের গ্রামীণ ব্যাংকের ২য় তলায় হারুন অর রশিদ এর বউ রুমে ডুকে দুজনকে অশালীন অবস্থায় দেখে নগদ প্রমাণসহ তাদের একই রুমে তালাবদ্ধ করে আটকে রাখে।

তৎক্ষনাৎ হারুন অর রশিদ এর পার্সোনাল পিএস ইদ্রিস আলী ঘটনাস্থলে গিয়ে তালা ভেঙ্গে তাদের রুম থেকে বের করে এবং ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার নানা কৌশল অবলম্বন করে।

জানাযার, ইদ্রিস ও হারুন অর রশিদ এরা দুইজন বিগত ২মাস আগে সানবান্ধা বাজারের কাছে গোলাপ সর্দারের মেয়ের সাথে অসামাজিক কাজ করতে গিয়ে ধরা খেয়ে ছিলো। তারপর বেশকিছু দিন ঐ মেয়ের সাথে যোগাযোগ বন্ধ ছিলো। কিন্তু গতকাল সেই মেয়ের সাথে আবার ধরা খায়। যার সাক্ষী গারোবাজার সহ আসে পাশের অসংখ্য মানুষ।

আরও জানাযায়, এ মেয়ের বিগত দিনে বিয়ে হয়ে ছিলো। তার সাবেক স্বামী খাজনাগড়া গ্রামের মজনু মিয়া। হারুন অর রশিদ এর সাথেই চলাফেরা করেন।

যখন সারাদেশ করোনা ভয়ে আতংকিত সবাই এ সুযোগে একাব্বর  চেয়ারম্যানের বড় ছেলে তখন যৌনতা নিয়ে ব্যস্ত।

অবশেষে আলহাজ্ব চেয়ারম্যান সাহেবের মান সম্মানের কথা চিন্তা করে এবং পাওয়ার খাটিয়ে সকল ঘটনা দামাচাপা দেয়ার জন্য ঐ মেয়েকে ২লাখ টাকা দিয়ে মিমাংসা করে দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার, ১৯ মার্চ, ২০২০

ছবিতে যে ছেলে এবং মেয়েটিকে দেখছেন তারা দুজনেই স্বামী-স্ত্রী, সামাজিকভাবে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল





প্রিয় দেশবাসী আসসালামুয়ালাইকুম, কেমন আছেন সবাই, আশাকরি সকলে ভালো আছেন।

ছবিতে যে ছেলে এবং মেয়েটিকে দেখছেন তারা দুজনেই স্বামী-স্ত্রী, সামাজিকভাবে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল কিন্তু মেয়েটির সঠিক বয়স না হওয়ার কারণে শুধুমাত্র ধর্মীয় ভাবে কলেমা পড়িয়ে বিয়ে হয়েছিল কিন্তু সরকারিভাবে কোনো রেজিষ্টেশন হয়েছিল না। ছেলেটি দেশের বাইরে মালয়েশিয়াতে কর্মজীবী ছিল তখন থেকে পারিবারিকভাবে মেয়েটির সাথে তার সম্পর্ক ছিল, ছেলেটি মেয়েটিকে ছোট থেকে লেখাপড়া করিয়ে নিজ খরচে স্বাবলম্বী করে তারপরে বিয়ে করেছে, বিয়ের পর ছেলেটি আবার দেশের বাহিরে চলে যায়। 

ছেলেদের কাছ থেকে মেয়েটির পরিবার স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় ২০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়, এরপরে এই ছেলেটির সঙ্গে কোনোরকম ছাড়াছাড়ি বা তালাক না নিয়েই মেয়েটির পরিবার লোভের বশবর্তী হয়ে মেয়েটিকে অন্যত্র বিয়ে দিয়ে দেয়।

 এলাকাবাসী বাধা দিতে চাইলে মেয়ের পরিবার অন্য এলাকায় নিয়ে মেয়েটিকে বিয়ে দেয়, ছেলেটি বিভিন্ন মহলে এর সঠিক বিচার চাইলে প্রভাবশালী মহল অদৃশ্য কারণে মেয়েটির পরিবারের পক্ষ নিয়ে কথা বলে, ওই এলাকার প্রভাবশালী চেয়ারম্যান মেয়েটির আত্মীয় হওয়ার কারণে।

 এরপরে ছেলেটি নিরুপায় হয়ে আমাদের মানবাধিকার সংস্থার #অপরাধ_দমনে_মানবাধিকার_সংস্থা" শরণাপন্ন হয়, আমরা মানবাধিকার সংস্থার পক্ষ থেকে ছেলেটির পাশে আছি, সঠিক বিচার আপনাদের কাছে প্রত্যাশা করছি। আশাকরি আপনারাও ছেলেটির পাশে থাকবেন।

বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০২০

শনিবার, ১৪ মার্চ, ২০২০

টাঙ্গাইল বৈল্লা বাজার সংলগ্ন খাল সংকোচন করে কালভার্ট নির্মাণের অভিযোগ


টাঙ্গাইল বৈল্লা বাজার সংলগ্ন খাল সংকোচন করে  কালভার্ট নির্মাণের অভিযোগ

টাঙ্গাইল পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের বৈল্লা বাজার সংলগ্ন দক্ষিণ পাশের সংযোগ ব্রিজটি দীর্ঘ কয়েক

বছর ভাঙা অবস্থায় থাকার পর নতুন একটি কালভার্ট  নির্মান হচ্ছে। এলাকাবাসী জানায় পুরাতন যে ব্রিজটি  ছিল তার দৈর্ঘের ৩ ভাগের  এক ভাগ দৈর্ঘে ছোট

কালভার্ট আকারের ব্রিজটি নির্মিত হচ্ছে।
এলাকাবাসী এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত পদক্ষেপ কামনা করছে।


রবিবার, ৮ মার্চ, ২০২০

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে আজগড়া গ্রামে শতাধিক পরিবার ব্রিজ ও রাস্তার অভাবে চ...



#প্রিয়_টাঙ্গাইল_জেলা_ইউটিব_চ্যানেল

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে আজগড়া গ্রামে শতাধিক পরিবার ব্রিজ ও রাস্তার অভাবে চরম ভোগান্তিতে



মোঃ রাশেদ খান মেনন (রাসেল)/ টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার হাদিরা ইউনিয়নের আজগড়া গ্রামের শতাধিক পরিবার ব্রিজ রাস্তার অভাবে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে।

সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, আজগড়া (নয়াপাড়া) গ্রামটি অনেক বছর যাবৎ অবহেলিত। সারাদেশের রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন উন্নয়ন হলেও এই এলাকাটিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। গ্রামের মাঝখানে একটি খাল রয়েছে। খালের বেশ কিছু অংশ প্রভাবশালীরা দখল করে বাড়িঘর ও মাঝে মাঝে বাধ দিয়ে পুকুর করে রেখেছে। খালটি উত্তর-দক্ষিণমুখী হওয়ায় পূর্ব এবং পশ্চিম পাড়ে একটি রাস্তা অনেক দিন আগে থেকেই জনগণ চলাচল করে আসছে। খালটির পশ্চিম পাশের পাকা রাস্তার সাথে এলাকার মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। পায়ে হাঁটার সরু রাস্তা ও বাঁশের সাঁকো দিয়ে অনেক কষ্টে এলাকাবাসীকে চলাচল করতে হয়। প্রতিবছর বন্যার কারণে রাস্তায় পানি ওঠে এবং কাদা মাটির কারণে জনগণের পায়ে হেঁটে চলাচল খুবই কষ্ট হয়। ওই গ্রামের সরু কাঁচা রাস্তা থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে একটি ছাপড়া মসজিদ রয়েছে। রাস্তা ও ব্রিজ না থাকার কারণে নামাজ পড়তে যাতায়াত করা মুসল্লিদের ভোগান্তির শেষ নেই। একটু বৃষ্টি হলেই কাদা সহ নানা প্রকার সমস্যা হয় এবং যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ওই এলাকার অর্থাৎ ২ নং হাদিরা ইউনিয়ন এর ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ রেজাউল করিম এ ব্যাপারে সংসদ সদস্য, চেয়ারম্যান সহ সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি আরো বলেন অনেক বছর যাবৎ এই গ্রামবাসী ব্রিজ ও রাস্তা না থাকার কারণে চরম ভোগান্তিতে রয়েছে। ওই এলাকার বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী মোঃ ইব্রাহিম খলিল বলেন ব্রিজ ও রাস্তা না থাকার কারণে ছেলে মেয়েদের স্কুলে যেতে সমস্যা হয়। কেউ অসুস্থ হলে হাসপাতলে কিংবা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া খুবই কষ্টকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। কেউ মারা গেলে লাশ কবরস্থানে নিতে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়। ওই এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী মোঃ আসাদুল হক মাসুম বলেন ব্রিজ ও রাস্তা না থাকার কারণে আমাদের ব্যবসায়ীক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ওই এলাকার বাসিন্দা বেলাল হোসেন, জামাল মিয়া ও হাবিবুর রহমানের সাথে কথা হয়। তারা বলেন রাস্তা করার জন্য যদি জমি প্রয়োজন হয়, তবে আমরা সে জমি দিতেও রাজি আছি। আমরা চাই এলাকায় একটি ব্রিজ ও রাস্তার মাধ্যমে আমাদের এই গ্রামের মানুষকে যেন এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। ওই গ্রামের মোঃ হোসেন আলী ও শামসুল হক বলেন এ ব্যাপারে আমরা আপনাদের মাধ্যমে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন করছে। আমরা চাই রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মাণের মাধ্যমে আমাদের গ্রামেও যেন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে। একটি ব্রিজ ও পাকা রাস্তা নির্মাণের মাধ্যমে জনদুর্ভোগ লাঘব করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সুদৃষ্টি কামনা করেছে ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।

বরিশাল মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নে ৯১এর ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বর্তমানে আওয়ামী লীগের বড় নেতা

  মেহেন্দিগঞ্জ প্রতিনিধি: বিষয়টা রাজনীতিবিদদের জন্য বেদনাদায়ক হলেও চরম সত্যি যে, যারা আওয়ামী লীগের দূর্দীনে আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান প্রধ...